শ্রমিকরা আজ বড়ই অবহেলিত। তাদের কর্ম ঘন্টার আলোকে তারা ন্যায্য পাওনা থেকে বঞ্চিত। মালিক শ্রমিক দ্বন্দ্বের কারণে দেশের কাঙ্খিত উন্নয়ন বাধাগ্রস্ত হচ্ছে আজ।তাই শ্রমিকদের অধিকার নিশ্চিত করতে ইসলামি শ্রমনীতি বাস্তবায়নের কোন বিকল্প নেই। সারাদিন কাজ করার পরেও অভাবের কারণে রাতে না খেয়ে ঘুমাতে হয় অসংখ্যা শ্রমিককে। যদি দেশে যাকাত ভিত্তিক অর্থ ব্যবস্থা চালু থাকতো তাহলে ধনী গরীবের ব্যবধান থাকতোনা। একটি বৈষম্যহীন সমাজব্যবস্থা কায়েম করতে পারলে সব ধরনের জুলুম শোষণের অবসান হবে। মানুষ সুখে শান্তিতে ঘুমাতে পারবে। তাই দল মত নির্বিশেষে সকলকে এক হয়ে একটি ইনসাফ ও ন্যায়ের সমাজ প্রতিষ্ঠার জন্যে কাজ করতে হবে।
কথাগুলো বলছেন, বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন কক্সবাজার জেলা শাখার সভাপতি জননেতা শামশুল আলম বাহাদুর। আজ ১১ জুন (বুধবার) বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন মাতামুহুরি সাংগঠনিক উপজেলার দায়িত্বশীল সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। উপজেলা সভাপতি মাস্টার আবদুসসালামের সভাপতিত্বে ও সহ-সেক্রেটারি কুতুবউদ্দিনের সঞ্চালনায় বটতলীতে অনুষ্ঠিত সমাবেশে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কক্সবাজার জেলা শ্রমিক কল্যাণের কার্যকরি পরিষদ সদস্য সাংবাদিক মুসলিম আজাদ। উপস্থিত ছিলেন উপজেলা সেক্রেটারি ওমর আজম, বদরখালী ইউনিয়ন সভাপতি হাফেজ ইব্রাহীম মিয়া, কোনাখালী ইউনিয়ন সভাপতি সাইফুল ইসলাম, ঢেমুশিয়া ইউনিয়ন সভাপতি তারেকুল ইসলাম, পশ্চিম বড় ভেওলা ইউনিয়ন সভাপতি আব্দুল বারী, শাহারবিল ইউনিয়ন সভাপতি মুহাম্মদ মুকিম, বি এম চর ইউনিয়ন সভাপতি ডা: ইব্রাহিম,কোনাখালী ইউনিয়ন সহ-সভাপতি মাওলানা মনির ঢেমুশিয়া ইউনিয়ন সেক্রেটারি মিজান,শাহারবিল ইউনিয়ন সেক্রেটারি মহিউদ্দিন,বি এম চর ইউনিয়ন সেক্রেটারি মুহাম্মদ ইব্রাহিম, ও শ্রমিক নেতা মোস্তাফা প্রমুখ।